সাধারণত জুন মাসের চেয়ে জুলাই মাসে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। ফলে ছত্রাক রোগে ফল
আক্রান্ত হয়ে বেশি পরিমাণে পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কাজেই মাসের প্রথম
সপ্তাহে আমগাছে ডায়থেন এম-৪৫, ২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা
উচিত। যদি পাতায় রেড রাস্ট থাকে তবে রোগের লক্ষণ দেখে প্রতি ১৫ দিন পর পর
কপার অক্সিক্লোরাইড (০.২%), কুপ্রাভিট (০.২%) বা বর্দোমিশ্রণ (১%) স্প্রে
করলে তা দমন হয়ে যাবে। অতিরিক্ত বর্ষার কারণে যদি জুন মাসে গাছে সার প্রয়োগ
করা না হয়ে থাকে তবে আম পাড়ার পর এ মাসেও সার দেয়া যাবে। আম পাকার সময় আর্দ্রতা বেশি থাকলে ফ্রুট+ফ্লাইয়ের উপদ্রব বেড়ে যায়। কাজেই এ
সময় আমগাছে ফ্রুট ফ্লাই বা ফলের মাছি পোকা দেখা যায়। আম মাছি পোকা দ্বারা
আক্রান্ত হয়ে পচে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে যায়। মাটিতে পড়া আম সংগ্রহ করে গর্ত
খুঁড়ে পুঁতে ফেলা উচিত। তাছাড়া মাছি পোকা দমনের জন্য বিষটোপ ব্যবহার করা
অথবা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়েও দমন করা যায়। আর যদি গায়ে কালো দাগ দেখা দেয়
তবে সুমিথিয়ন-৫০ ইসি ২ মিলি. হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের ডাল-পালা ও আম ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।
সাধারণত জুন মাসের চেয়ে জুলাই মাসে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। ফলে ছত্রাক রোগে ফল
আক্রান্ত হয়ে বেশি পরিমাণে পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কাজেই মাসের প্রথম
সপ্তাহে আমগাছে ডায়থেন এম-৪৫, ২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা
উচিত। যদি পাতায় রেড রাস্ট থাকে তবে রোগের লক্ষণ দেখে প্রতি ১৫ দিন পর পর
কপার অক্সিক্লোরাইড (০.২%), কুপ্রাভিট (০.২%) বা বর্দোমিশ্রণ (১%) স্প্রে
করলে তা দমন হয়ে যাবে। অতিরিক্ত বর্ষার কারণে যদি জুন মাসে গাছে সার প্রয়োগ
করা না হয়ে থাকে তবে আম পাড়ার পর এ মাসেও সার দেয়া যাবে। আম পাকার সময় আর্দ্রতা বেশি থাকলে ফ্রুট+ফ্লাইয়ের উপদ্রব বেড়ে যায়। কাজেই এ
সময় আমগাছে ফ্রুট ফ্লাই বা ফলের মাছি পোকা দেখা যায়। আম মাছি পোকা দ্বারা
আক্রান্ত হয়ে পচে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে যায়। মাটিতে পড়া আম সংগ্রহ করে গর্ত
খুঁড়ে পুঁতে ফেলা উচিত। তাছাড়া মাছি পোকা দমনের জন্য বিষটোপ ব্যবহার করা
অথবা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়েও দমন করা যায়। আর যদি গায়ে কালো দাগ দেখা দেয়
তবে সুমিথিয়ন-৫০ ইসি ২ মিলি. হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের ডাল-পালা ও আম ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।
উত্তর সমূহ
সাধারণত জুন মাসের চেয়ে জুলাই মাসে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। ফলে ছত্রাক রোগে ফল আক্রান্ত হয়ে বেশি পরিমাণে পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কাজেই মাসের প্রথম সপ্তাহে আমগাছে ডায়থেন এম-৪৫, ২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা উচিত। যদি পাতায় রেড রাস্ট থাকে তবে রোগের লক্ষণ দেখে প্রতি ১৫ দিন পর পর কপার অক্সিক্লোরাইড (০.২%), কুপ্রাভিট (০.২%) বা বর্দোমিশ্রণ (১%) স্প্রে করলে তা দমন হয়ে যাবে। অতিরিক্ত বর্ষার কারণে যদি জুন মাসে গাছে সার প্রয়োগ করা না হয়ে থাকে তবে আম পাড়ার পর এ মাসেও সার দেয়া যাবে। আম পাকার সময় আর্দ্রতা বেশি থাকলে ফ্রুট+ফ্লাইয়ের উপদ্রব বেড়ে যায়। কাজেই এ সময় আমগাছে ফ্রুট ফ্লাই বা ফলের মাছি পোকা দেখা যায়। আম মাছি পোকা দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পচে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে যায়। মাটিতে পড়া আম সংগ্রহ করে গর্ত খুঁড়ে পুঁতে ফেলা উচিত। তাছাড়া মাছি পোকা দমনের জন্য বিষটোপ ব্যবহার করা অথবা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়েও দমন করা যায়। আর যদি গায়ে কালো দাগ দেখা দেয় তবে সুমিথিয়ন-৫০ ইসি ২ মিলি. হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের ডাল-পালা ও আম ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।
সাধারণত জুন মাসের চেয়ে জুলাই মাসে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। ফলে ছত্রাক রোগে ফল আক্রান্ত হয়ে বেশি পরিমাণে পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কাজেই মাসের প্রথম সপ্তাহে আমগাছে ডায়থেন এম-৪৫, ২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা উচিত। যদি পাতায় রেড রাস্ট থাকে তবে রোগের লক্ষণ দেখে প্রতি ১৫ দিন পর পর কপার অক্সিক্লোরাইড (০.২%), কুপ্রাভিট (০.২%) বা বর্দোমিশ্রণ (১%) স্প্রে করলে তা দমন হয়ে যাবে। অতিরিক্ত বর্ষার কারণে যদি জুন মাসে গাছে সার প্রয়োগ করা না হয়ে থাকে তবে আম পাড়ার পর এ মাসেও সার দেয়া যাবে। আম পাকার সময় আর্দ্রতা বেশি থাকলে ফ্রুট+ফ্লাইয়ের উপদ্রব বেড়ে যায়। কাজেই এ সময় আমগাছে ফ্রুট ফ্লাই বা ফলের মাছি পোকা দেখা যায়। আম মাছি পোকা দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পচে গাছ থেকে মাটিতে পড়ে যায়। মাটিতে পড়া আম সংগ্রহ করে গর্ত খুঁড়ে পুঁতে ফেলা উচিত। তাছাড়া মাছি পোকা দমনের জন্য বিষটোপ ব্যবহার করা অথবা ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়েও দমন করা যায়। আর যদি গায়ে কালো দাগ দেখা দেয় তবে সুমিথিয়ন-৫০ ইসি ২ মিলি. হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের ডাল-পালা ও আম ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।