৫। গিরা (node) ফোলা (sowllen) এবং পাতা ঝরার দাগ স্পষ্ট।
৬। চিনির ধারণ ক্ষমতা ১৪.৮৬%
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময়
: আগাম রোপন : আগস্ট- সেপ্টেম্বর
মধ্যম রোপন: আক্টোবর- ডিসেম্বর
নাবি রোপন : ফেব্রুয়ারী – এপ্রিল
২ । মাড়াইয়ের সময়
: অক্টোবর – নভেম্বর, ডিসেম্বর – জানুয়ারী, ফেব্রুয়ারী- মার্চ।
৩ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি (বেলে মাটির জন্য )
: ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেস, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও অর্ধেক পটাশ সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে। বাকি এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া ও পটাশ সার প্রথম উপরি প্রয়োগের এক মাস পরেই দ্বিতীয় দফায় প্রয়োগ করতে হবে।
৪ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি (এটেল মাটির জন্য )
: ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেট, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং অর্ধেক ইউরিয়া ও অর্ধেক পটাশ সার নালায় প্রয়োগ করে কোদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া ও পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে।
৫ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি (রোপা ইক্ষু ক্ষেতের জন্য )
: ইক্ষু রোপণের পূর্বে সম্পূর্ণ ফসফেস, জিপসাম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম সার নালায় প্রয়োগ করে কোঁদাল দ্বারা হালকাভাবে কুপিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ইউরিয়া ও পটাশ সার চারা রোপণের পূর্বে প্রয়োগ না করে চারা রোপণের ২০-৩০ দিন পর অর্ধেক ইউরিয়া ও পটাশ সার চারার গোড়ায় স্থানীয়ভাবে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি অর্ধেক ইউরিয়া ও পটাশ সার ইক্ষুর কুশি উৎপাদন সময়ে (১২০-১৫০ দিনের মধ্যে) উপরি প্রয়োগ করতে হবে।