৪। এ জাতের চালে প্রোটিনের পরিমাণ ৯.০% এবং অ্যামাইলোজের পরিমাণ ২৩.৩%।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বীজ তলায় বীজ বপন
: ১-৩০ অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর - ১৫ ডিসেম্বর)।
২ । চারা রোপণ
: ১-৩০ পৌষ (১৫ ডিসেম্বর - ১৫ জানুয়ারি)।
৩ । বীজের হার
: ১৫-২০ কেজি/হেক্টর।
৪ । চারার বয়স
: ৩০-৩৫ দিনের চারা।
৫ । রোপন দুরত্ব
: ২০ x ১৫ সেন্টিমিটার।
৬ । চারার সংখ্যা
: প্রতি গোছায় ১-২ টি।
৭ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: ইউরিয়া সার সমান ৩ ভাগে ভাগ করে ১ম কিস্তি জমি তৈরির সময়, ২য় কিস্তি চারা রোপণের ১৫-২০ দিন পর এবং ৩য় কিস্তি চারা রোপণের ৪০-৪৫ দিন পর উপরি প্রয়োগ করতে হবে। তবে এলসিসি ভিত্তিক ইউরিয়া প্রয়োগ করাই উত্তম।
৮ । আগাছা দমন
: রোপণের পর ৪৫ দিন পর্যন্ত জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে।
৯ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: ধানের দুধ অবস্থা পর্যন্ত জমিতে যথেষ্ট পরিমাণ রসের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
১০ । রোগ বালাই দমন
: অনুমোদিত বালাই ব্যবস্থাপনা অনুসরণ করতে হবে।
১১ । ফসল পাকা ও কাটা
: ২৫ চৈত্র - ৫ বৈশাখ (৫-১০ এপ্রিল) ৮০% ধান পেকে গেলে কাটতে হবে।