১ । বীজ তলায় বীজ বপন
: ২১ আষাঢ় থেকে ৩০ আষাঢ় (৫ জুলাই থেকে ১০ জুলাই)।
২ । চারার বয়স
: ২০-২৫ দিন।
৩ । চারার সংখ্যা
: প্রতি গুছিতে ২/৩টি।
৪ । রোপণ দুরত্ব
: ২০ সেমি X ১৫ সেমি।
৫ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ২০
৬ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৯.৫
৭ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৯.৫
৮ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৫.৫
৯ । জিংক সালফেট সার (কেজি/বিঘা)
: ১.৫
১০ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: সর্বশেষ জমি চাষের সময় সবটুকু টিএসপি, জিংক সালফেট, জিপসাম এবং অর্ধেক এমওপি সার প্রয়োগ করা উচিত। ইউরিয়া সার সমান দুই কিস্তিতে যথা রোপণের ১০ দিন পর ১ম কিস্তি এবং ২০-২৫ দিন পর ২য় কিস্তি প্রয়োগ করতে হবে। বাকী অর্ধেক এমওপি সার ইউরিয়া উপরি প্রয়োগের সাথে প্রয়োগ করতে হবে। জিংকের অভাব পরিলক্ষিত হলে জিংক সালফেট এবং সালফারের অভাব পরিলক্ষিত হলে জিপসাম ইউরিয়ার মত উপরি প্রয়োগ করতে হবে।
১১ । আগাছা দমন
: রোপণের পর অন্তত ২৫-৩০ দিন পর্যন্ত জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে।
১২ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: চাল শক্ত হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে সম্পূরক সেচ দিতে হবে।
১৩ । রোগবালাই দমন
: ব্রি ধান৬২ এ রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমন প্রচলিত জাতের চেয়ে অনেক কম হয়। তবে খোলপোড়া রোগ প্রবন এলাকায় এ রোগের প্রাদুর্ভাব হতে পারে। এজন্য পরিচ্ছনড়ব চাষাবাদও প্রয়োজনে নেটিভো, কনটাফ, ফলিকুর ইত্যাদি ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
১৪ । ফসল পাকা ও কাটা
: ২৮ আশ্বিন-৩ কার্তিক (১৩ -১৮ অক্টোবর) ধান কাটার উপযুক্ত সময়।